Posts

Showing posts from 2013

Scotty McCreery Performs at Sweet 16 for Duck Dynasty Star's Daughter

Image
Scotty McCreery  is perfecting his duck call! The 19-year-old Season 10  American Idol winner made a special appearance at  Duck Dynasty  star  Willie Robertson 's daughter Sadie's  Sweet 16 birthday party  on June 17. McCreery sang a duet with Willie, and serenaded the birthday girl during the bash. Sadie tells  Us Weekly that she "freaked out" over McCreery's appearance, and even cajoled him to dance the two-step with her. "He doesn't usually dance!" she marveled. PHOTOS:  American Idol  winners Willie and his wife  Korie  threw their daughter the over-the-top soiree -- complete with a "Redneck Red Carpet" -- in West Monroe, La. "It felt like a party for everyone!" Korie told Us. The 200 invited guests enjoyed lobster corn dogs and decorations selected by HGTV's  Junk Gypsies . PHOTOS: Hollywood's bearded men "Great time out at Sadie's bday party!" McCreery  tweeted  after the party

তবুও ভালোবাসি

Image
রাতে ঘুমানোর আগে একজন মানুষের গল্প শুনে যান।। জীবনে অনুপ্রেরণার প্রয়োজন আছে।। এই ব্যক্তি তেমনই একজন যার কথা আমাদের অনুপ্রাণিত করবে।। বয়সের ভারে নুয়ে পড়াএই বৃদ্ধের নাম মোঃ আদম আলী।। বয়স ৮০+ এবং পেশায় একজন রিকশাচালক।। টিকাটুলি এলাকায় রিকশা চালান।। জীবন সম্পর্কে তার মতামত হল - "নবীজির শিক্ষা, করব নাকো ভিক্ষা"।। জীবনের কঠিন সংগ্রামেও হার না মানার জন্য সহস্র সালাম আপনাকে।। শুভ রাত্রি।।

তিন বন্ধু

ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার এবং রাজনীতিবিদ। একসঙ্গে গেছেন গ্রামে বেড়াতে। সন্ধ্যায় পথ হারিয়ে তারা এক চাষীর বাড়িতে উঠলেন। চাষী জনাল- তার ঘরে দুইজনের থাকার জায়গা আছে, তাই একজনকে পাঁঠার ঘরে থাকতে হবে। . . . . ডাক্তার বললেন যে তিনি পাঁঠার ঘরে থাকবেন। কিন্তু পাঁঠার গন্ধ সহ্য করতে না পেরে তিনি দশ মিনিটের মধ্যেই বেরিয়ে এলেন। . . . তখন ইঞ্জিনিয়ার গেলেন। তিনি বিশ মিনিট থাকতে পারলেন। . . . এবার রাজনীতিবিদ গেলেন। কিন্তু তিনি আর বের হন না। . . . . আধ ঘন্টা পরে পাঁঠাটাই বের হয়ে এল ! :O

ঘাড় ও গলার দাগ

Image
ঘাড়ে বা গলায় কালো দাগ বিভিন্ন কারণেই হতে পারে। যে কারণেই হোক, তা যথেষ্ট বিব্রতকর। এ সমস্যা থেকে মুক্তির উপায় জানাচ্ছেন রূপ বিশেষজ্ঞ ফারজানা শাকিল কেন হয় ঘাড়ের কালো দাগ প্রথমত ওজন বেশি হলে হয়। অতিরিক্ত ওজনের কারণে ঘাড়ের চামড়ায় ভাঁজ পড়ে দাগ হয়। এ ছাড়া অ্যালার্জির সমস্যা থাকলেও হতে পারে। আবার বডি স্প্রে ঘন ঘন ব্যবহার করার ফলেও চামড়ায় কালো দাগ হয়। এছাড়াও সানবার্ন এর কারনেও হতে পারে। কী করবেন গলায় বা ঘাড়ে কালো দাগ যদি ছোপ ছোপ না হয়ে পুরো ঘাড় গলা জুড়ে হয় তবে- * কয়েকটা বাদাম পানিতে ভিজিয়ে কিছুক্ষন রেখে দিন। এরপর ভেজানো বাদাম বেটে এর সঙ্গে মধু মিশিয়ে গোছলের আগে ঘাড় ও গলায় লাগান। ১৫ থেকে ২০ মিনিট পরে ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে তিন দিন ব্যবহার করুণ। * পাকা পেঁপে, তরমুজের রস, শশার রস একত্রে মিশিয়ে ঘাড়ে ও গলায় লাগিয়ে রাখুন আধা ঘণ্টা। এরপর ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত ব্যবহারে দাগ থাকবে না। * দাগ যদি ছোপ ছোপ হয় তবে ছাকা ময়দা আর মধু পানি দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে লাগান। শুকিয়ে গেলে কুসুম গরম পানি দিয়ে ভিজিয়ে কিছুক্ষন হালকা ম্যাসেজ করুন। এরপর ধুয়ে ফ

ত্বক যখন তৈলাক্ত

Image
  একটুতেই ত্বক তেলতেলে হয়ে যায়। কখনো কখনো দেখা দেয় ব্রণের উপদ্রব। এমন সমস্যা তৈলাক্ত ত্বকে বেশি। সমস্যা নিয়ে বসে থাকলে তো হবে না। সমাধানও আছে। তৈলাক্ত ত্বকে বাড়তি যত্নের প্রয়োজন হয়। ত্বক সব সময় পরিষ্কার রাখতে হবে। তবে এ ধরনের ত্বকের সুবিধা হলো সহজে বয়সের ছাপ পড়ে না। আর যেসব সমস্যা হয় সঠিকভাবে পরিষ্কার করলে অনেকটাই এড়ানো সম্ভব।’ তৈলাক্ত ত্বকের যত্নের কথা জানিয়েছেন তিনি। মুখের যত্ন- তৈলাক্ত ত্বকে লোমকূপ বড় হয়ে যায়। তেল জমে সেসব বন্ধ হয়ে ব্রণও ওঠে। তাই প্রতিদিন ভালোভাবে ত্বক পরিষ্কার করতে হবে। বাড়িতে বসেই ত্বকের যত্ন নিতে পারেন। শসার রস তৈলাক্ততা দূর করতে খুবই কার্যকর। প্রতিদিন বাইরে থেকে এসে শসার রস দিয়ে মুখ পরিষ্কার করতে পারেন। এ ছাড়া স্ক্রাব হিসেবে ব্যবহার করতে চাইলে এর সঙ্গে চালের গুঁড়া মিশিয়ে নিলেই হবে। যাঁদের মধুতে অ্যালার্জি নেই, তাঁরা সামান্য মধুও মিশিয়ে নিতে পারেন এই মিশ্রণে। সপ্তাহে দুই দিন এই প্যাক ব্যবহার করলে ত্বক পরিষ্কার হবে। ব্ল্যাকহেডস ও হোয়াইটহেডস দূর হয়ে যাবে। খেয়াল রাখতে হবে, ব্রণ থাকলে স্ক্রাব করা যাবে না। অন্যান্য প্যাক- শস

বোঝেনা সে বোঝেনা

Image
বড় ইচ্ছে করছে ডাকতে, তার গন্ধে মেঘে ঢাকতে, কেন সন্ধ্যে সন্ধ্যে নামলে সে পালায়, তাকে আটকে রাখার চেষ্টা, আরো বাড়িয়েদিচ্ছে তেষ্টা, আমি দাঁড়িয়ে দেখছি শেষটা জানলায় | বোঝেনা সে বোঝেনা, বোঝেনা সে বোঝেনা | বোঝেনা বোঝেনা বোঝেনা | পায় স্বপ্ন স্বপ্ন লগ্নে, তার অন্য অন্য ডাকনাম, তাকে নিত্যনতুন যত্নে কে সাজায়, সব স্বপ্ন সত্যি হয় কার, তবু দেখতে দেখতে কাটছি আর হাঁটছি যেদিকে আমার দু-চোখ যায় | বোঝেনা সে বোঝেনা, বোঝেনা সে বোঝেনা | বোঝেনা বোঝেনা বোঝেনা |

আজ বৃষ্টিতে ভিজলাম

Image
অনেকদিন পর আজ বৃষ্টিতে ভিজলাম । বৃষ্টির ফোঁটাগুলো যখন আমার গায়ে পড়ছিল , বারবার ভাবছিলাম তোমাকে। তোমাকে নিয়ে আমি কখনই বৃষ্টিতে ভিজি নি , হয়তো ভিজতেও পারবো না কিন্তু আমি তো স্বপ্নবিলাসী । তোমার হাত জড়িয়ে বৃষ্টিতে ভেজার স্বপ্ন আঁকি বারবার । জানি কখনো পূরন হবে না তবুও বারবার স্বপ্ন গড়ি । তাইতো বৃষ্টিতে এলে মনটা আনমনে হয়ে যায় । ভেজার সময় নিজের অজান্তেই চোখের অশ্রু মিশে যায় বৃষ্টির সাথে । কেউ দেখে না এই নীরব বর্ষন , সঙ্গী থাকে শুধু বৃষ্টির ফোঁটাগুলো... Writer : Nil Akasher Doorbin

রূপচর্চায় এবার বেকিং পাউডার

Image
হয়তো ভাবছেন, বেকিং পাউডারের সাথে রূপচর্চার আবার কি সর্ম্পক? বেকিং পাউডার দিয়ে তো রান্না ঘরে মজার মজার খাবার তৈরি হয়। কিন্তু জেনে অবাক হবেন, রূপচর্চার ক্ষেত্রেও বেকিং পাউডারের রয়েছে অনেক উপকারী দিক। চলুন জান া যাক বেকিং পাউডারের উপকারিতা সর্ম্পকে। ফেসওয়াস হিসেবে বেকিং পাউডার- ১ চা চামচ হালকা কুসুম গরম পানির সাথে ২ চা চামচ বেকিং পাউডার মিলিয়ে পেস্ট তৈরি করে নিন। মুখ পানি দিয়ে ভিজিয়ে বেকিং পাউডারের পেস্ট মেখে হালকা করে কিছুক্ষণ ম্যাসাজ করুন। দেখবেন মুখের ময়লা উঠে গিয়ে একটা ফ্রেস ভাব চলে এসেছে। ত্বকের মৃত কোষ পরিস্কার- বেকিং পাউডারের ত্বকের মৃত কোষ পরিস্কারে চমৎকার কাজ করে। দৈনন্দিন ক্লিনজারের সাথে বেকিং পাউডার মিশিয়ে কিছুক্ষণ মুখে ম্যাসাজ করুন। এতে ত্বকের মরা চামড়া পরিস্কারভাবে উঠে আসবে। ত্বক তৈলাক্ত হলে সামান্য পানি মিশিয়ে নিতে পারেন। পায়ের যত্নে বেকিং পাউডার- ব্যস্ততা অথবা অবহেলা, আমরা খূব কমই পায়ের যত্ন নিতে পারি। হালকা কুসুম গরম পানির সাথে বেকিং পাউডার মিশিয়ে কিছুক্ষণ পা ভিজিয়ে রাখুন। বেকিং পাউডারের পায়ের গোড়ালির মরা চামড়া তোলাসহ পায়ের ত্বককে করবে মসৃন। রোদ

চোখের যত্ন

Image
চোখের যত্ন প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে চোখে ঠান্ডা পানির ঝাপটা দিন। ক্লকওয়াইজ ও এন্টি ক্লকওয়াইজ চোখের মণি ঘুরিয়ে চোখের ব্যায়াম করুন। মাঝে মাঝে গোলাপ পানিতে চোখ ধোয়ার অভ্যাস করুন। যারা বেশি মানসিক পরিশ্রম করেন, অনিয়মের মধ্য দিয়ে দিন  কাটান, অনিদ্রা কিংবা রক্ত স্বল্পতায় ভোগেন তারাই চোখের নিচে কালি বা চোখের চারধারে বলিরেখা এই সমস্যায় আক্রান্ত হন। এই সমস্যার হাত থেকে রেহাই পেতে - - আলু কিংবা শসার টুকরো চোখের ওপর দিয়ে ১০ মিনিট চোখ বন্ধ করে বিশ্রাম নিন। ক্লান্তি কাটবে। চোখের তলায় কালি থাকলে দূর হবে। - বিশেষজ্ঞের মতামত নিয়ে আন্ডার আই ক্রিম ব্যবহার করুন। - যখন তখন চোখে হাত দিবেন না ও অযথা চোখ ঘষবেন না। ময়লা থেকে ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ঘষাঘষিতে চোখের নরম ত্বকে বলিরেখা পড়ে। - মুলতানি মাটি ও কয়েক ফোঁটা লেবুর রস দইয়ের সাথে মিশিয়ে চোখের নিচে লাগালে উপকার পাবেন। - তুলসি পাতাবাটা ও চন্দনবাটা গোলাপ পানি দিয়ে মিশিয়ে চোখে লাগান। - ঠান্ডা টি-ব্যাগ চোখের পক্ষে আরামদায়ক। - ভিটামিন এ এবং ডি যুক্ত খাবার খাওয়া প্রয়োজন। গাজর, বিট, পেঁপে, ইত্যাদি পুষ্টিকর শাক-সবজি ও ফল খাওয়া

জয় মানুষ

Image
একজন আর্মি কমান্ডো যাকে প্রশিক্ষিত করে তোলা হয়েছে ফিয়ারলেস,হার্ট লেস করে !! সে সৈনিকটিও বাচ্চার মতো হাউ মাউ করে কেদে উঠে যখন ঘন্টার পর ঘন্টা চেষ্টা করেও শেষ মুহুর্তে এসে গার্মেন্টস কর্মী শাহীনাকে আর বাচাতে পারলোনা :( একটা মৃত্যু এত কাঁদায় কিভাবে ??? :'(

কিছু কথা

যার বেঁচে থাকার কথা ছিল, সেই মানুষটা বেঁচে থাকতে থাকতেও কেমন টুপ করে চলে গেল! যে শাহীনার (মতান্তরে শাহানা) জন্য গতকাল সারাটা দিন যুদ্ধ করলেন ৪জন উদ্ধারকর্মী, তাদের ৩জনকেই হাউমাউ করে কাঁদতে দেখা গেল। শাহীনার স্বামী নেই, তার কেবল একটি ফুটফুটে সন্তান ছিল, সেই সন্তানটার জন্যই শুধু বাঁচতে চেয়েছিল সে! জীবনে বেঁচে থাকাটাই যখন একটা বড় মিরাকল, তখন আমরা কত কিছু নিয়েই না অভিযোগ করি- কেন বাবা-মায়েরা সারাদিন বকে, কেন গাধার খাটুনি একা আমাকেই খাটতে হয়, চাকরিতে কেন প্রমোশান হয় না, সম্পত্তির ভাগ থেকে কেন বঞ্চিত করা হচ্ছে আমাকে, ভালোবাসার মানুষটা আগের মত করে কেনই বা আর ভালোবাসে না...কত কত অভিযোগ আমাদের তাই না? ** বাইরে ঝড়ো বাতাস হচ্ছে, হয়তো বৃষ্টি নামবে; সেই বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে কোন একলা মানুষ হয়তো নীরবে কাঁদবে, নতুন প্রেমে পড়া কোন ষোড়শী হয়তোবা হাসবে একা একা...আমি মনে মনে বলব, 'হে আমার সৃষ্টিকর্তা, দিনশেষে আমায় তুমি বাঁচিয়ে রেখেছ, এই আমার পরম পাওয়া!' **

লাশও কি শেষ পর্যন্ত পাবে না স্বজনেরা......

Image
শত শত, প্রায় হাজারের মতো ছবি হাতে দাঁড়িয়ে আছে স্বজন। অপেক্ষা আর অপেক্ষা...........কখন মিলবে এই ছবিগুলোর লাশ? শেষ পর্যন্ত সকলে তার স্বজনের লাশটি খুঁজে পাবে তো? তাদের এই মুহুর্তে আর কোনো চাওয়া নাই...শুধু এই ছবিটার লাশ চাই। কারণঃ স্পেকট্রামে, কেটিএস, হামীম, তাজরীন, কোথাও দোষীদের শাস্তি হয়নি, কোথাও নিহত-আহতরা ঠিকঠাক ক্ষতিপূরণ পায়নি, কোথাও লাশের সঠিক সংখ্যা জানা যায়নি, কোথাও সকল নিখোঁজের সন্ধান মেলেনি।

Arif Jebtik

শ্রমিক হত্যার প্রতিবাদে হরতাল, বিক্ষোভ, জমায়েত-এটা হাউয়াই মিঠাইর মতো উড়ে যাবে। দাবিগুলো স্পেসিফিক করা প্রয়োজন। আমার কিছু প্রস্তাব: ১. বৃহত্তর ঢাকার শিল্পাঞ্চলগুলোকে রাজউকের আওতায় নিয়ে আসা, ইউনিয়ন পরিষদের এইট পাশ সেক্রেটারির এপ্রুভাল দেয়ার ক্ষমতা রহিত করা। ২. শিল্পপুলিশের মতো ভ্রাম্যমান শিল্প আদালত তৈরি করে শ্রম ও কারখানা আইন, ইমারত নির্মান আইনের কঠোর বাস্তবায়নে নিয়মিত ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করা। ৩. দেশের সব গার্মেন্ট শ্রমিকের সেন্ট্রাল ডাটাবেজ তৈরি করা, চাকুরি পরিবর্তনের ক্ষেত্রে যার তথ্য ইন্টারনেটে আপডেট করা প্রতিটি গার্মেন্ট ফ্যাক্টরির জন্য বাধ্যতামূলক করা হবে। এতে করে কে কোথায় কাজ করছেন, তার বিস্তারিত দ্রুত জানা যাবে। ৪. সকল শ্রমিকের জন্য গ্রুপবীমা চালু করে সেটার প্রিমিয়াম দিতে ঐ শিল্পের মালিককে বাধ্য করা। ৫. ভবন ও অন্যান্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ইচ্ছাকৃত অবহেলার অপরাধের ক্ষেত্রে মৃত্যুদন্ডের বিধান রেখে আইন করা। Arif Jebtik

Arif Jebtik

কে বেশি করেছে কে কম করেছে-এসব কূটতর্ক মুলতবি থাক। একটা দুমড়ে মুচড়ে যাওয়া কংক্রিট স্তুপের মধ্য থেকে আড়াই হাজার, (ভুল পড়েননি) হ্যা, আড়াই হাজার জীবিতকে উদ্ধার করার কৃতিত্বটা আর কয়টা আছে। বাঙালি একাই একশ, আর যদি ঘটনাচক্রে কখনো কখনো একশ বাঙালি এক হয়ে যায়-তাহলে তো কথাই নেই। দুর্যোগে দুঃসময়ে আমরা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করে যাই..প্রত্যেকে আজ দেশের তরে..

স্যালুট, নদী

Image
এই মেয়েকে চিনতাম না, আগে দেখিনি কখনোই। নাম সানজিদা নদী, পেশায় প্যারামেডিকস। শাহবাগ থেকে যখন ফিল্ড হসপিটালের দ্বিতীয় টিমটা রওনা হয়ে যায়, তখন শাহবাগে এসে উনিও সেখানে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করলেন। তখন অন্য কোনো গাড়ি ছিল না, অষুধ ও অন্যান্য সরঞ্জামের সঙ্গে অন্যান্য কিছু স্বেচ্ছাসেবকের সঙ্গে উনাকেও ট্রাকে তুলে দেয়া হলো। সাভারে আমারে দায়িত্ব দেয়া হয়েছিল টিমগুলোর সমন্বয় করা। তো আমি উনাকে ধ্বংসস্তুপে যেতে দেই না, হাসপাতালের কাজে লাগিয়ে রাখলাম। কিন্তু রাত ১২টায় দেখি উনি হেলমেট পরে অন্যান্য জিনিস নিয়ে একটা টিমে ভিড়ে গেছেন। ( টিম পাঠানোয় কিছু বেসিক নিয়মকানুন তৈরি করা হয়েছিল, ৮জন করে ভেতরে ঢুকবে, ভেতরে ঢুকে ২ জন করে ছড়িয়ে পড়বে। ঠিক দেড়ঘন্টা পরে বাইরে বের হয়ে আসবে, একসেকেন্ডও দেরি করবে না। আরেকদল বাইরে রেডি থাকবে, ভেতরের দল বের হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নতুন দল সেখানে দায়িত্ব নেবে। যেহেতু ২ জন করে একেকটা উপদল-সানজিদা নদীকে ঐ সময় দলে নিলে বেজোড় হয়ে যায়। একা কাউকে কোনো গর্তে ঢুকতে দিচ্ছিলাম না আমরা। ) আমি উনাকে কড়া করে নিষেধ করলাম। তারপরও উ নি ঘ‌্যানঘ্যান করতে থাকলেন, আমি প্র

Great Modern House

Image
Great Modern House. Admin:- Anwar Hakim

I was

Image

দু’জন মা বাচ্চা প্রসব করেছে

‘ভবনের ৪ তলায় দু’জন মা বাচ্চা প্রসব করেছে। মা ও বাচ্চা দু’জনে ভালো আছে।’ হাউ মাউ করে কাঁদতে কাঁদতে এ কথা বলেন ধসে যাওয়া রানা প্লাজার চতুর্থ তলায় ঢুকে ফিরে আসা উদ্ধারকর্মী সুজন। তিনি বলেন, “আমি রাত ১১টা থেকে সকাল সাতটা পর্যন্ত দু’টো কক্ষে ওই দুই মা এবং বাচ্চা ছাড়াও ৫ শতাধিক জীবিত ও মৃত মানুষ দেখেছি। যারা জীবিত আছে তাদের কারো হাত, কারো পা ভেঙে অর্ধমৃত অবস্থায় পড়ে আছে।” অক্সিজেনের অভাবে অনেককেই চোখের সামনে মারা যেতে দেখেছেন সুজন। তিনি বলেন, ‘‘একটি রুমের এক কোনায় বড় দু’টো খণ্ডের মাঝখানে দু’মা বাচ্চা প্রসব করেছেন। সেখানকার দৃশ্য বলে বোঝানোর ভাষা আমার জানা নেই। আমি দশ মিনিট বসে বসে কেঁদেছি। কিন্তু আমি যে ছিদ্র দিয়ে ঢুকেছি সেখান দিয়ে মা ও বাচ্চাকে বের করা সম্ভব নয়।” সুজন আরও বলেন, “অনেক কষ্টে রাত সাড়ে চারটার সময় বাইরে খবর দিতে পেরেছি যে, এখানে অনেকেই আটকা আছেন। আমিও মরে যাচ্ছিলাম অক্সিজেনের অভাবে। পরে অনেক কষ্টে বের হওয়ার সময় আরও কয়েকজনসহ মোট ৪০-৫০ জনকে উদ্ধার করেছি আমি।” উদ্ধারকর্মী কামাল ইসলাম বলেন, ‘‘আমিও পাঁচ তলায় এক মৃত নারীর পাশে বাচ্চা দেখেছি। বাচ্চাটি

অভিমানী ভালোবাসা

Image
মেয়েটা যে রূপবতী, এটা নিয়ে কারো দ্বিমত নেই। দেশের নামকরা ভার্সিটিতে হিস্ট্রিতে অনার্ করছে সে। থার্ড ইয়ার। সুন্দরী প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে রূপের চমক দেখিয়ে সবাইকে পেছনে ফেলে প্রথম হয়ে গেল সে! সেই সুবাধে মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়লো তার সুনাম! কয়েকটা নাটক-সিনেমায় অভিনয়ও করে ফেললো! অবশ্য অভিনয়ে চান্স পাওয়ার জন্য তার সুন্দর শরীরটাকে কয়েকটা পশুর ভোগবস্তু বানাতে হল। কিন্তু তবুও সে হ্যাপি! তার বিশ্বাস এই শরীরটা কিছুদিনের মধ্যেই তাকে বিখ্যাত করে তুলবে! কিন্তু তার কপাল খারাপ! সেদিন রাতে বাসায় ফেরার পথে আততায়ীর হাতে খুন হলো সে! বাবা-মা ও আত্নীয় স্বজনদের চোখের পানি ঝরিয়ে মাটির নিচে জায়গা হলো তার। তিনদিন পর তদন্তের স্বার্থে তার লাশটা কবর থেকে উঠানো হল। কিন্তু একি! তার লাশটা উঠানোর পর উপস্থিত কয়েকজন বমি করে দিলো! এমনকি তার জন্মদাতা মা-বাবাও লাশের দুর্গন্ধে নাকে রুমাল চাপা দিলো! যে আবেদনময়ী শরীরটা দেখার জন্য হাজার হাজার চোখ পলকহীন চেয়ে থাকতো, সেই শরীরটার একি অবস্থা! অথচ এই শরীরটার জন্যই সে বিখ্যাত হওয়ার স্বপ্ন দেখতো! তাই বুঝি তার বিখ্যাত শরীরটা সবাইকে দুর্গন্ধ বিলি

জোকস

একদিন একটি বিমান মানসিক অসুস্থ (পাগল) দের বহন করে চিকিৎসার জন্য একদেশ থেকে অন্যদেশে নিয়ে যাচ্ছিলো। পুরো বিমানটিতে পাগলগুলো চিৎকার করে শব্দ-দূষণ করছিলো এবং এতে পাইলট এর প্লেন চালাতে খুবই অসুবিধা হচ্ছিলো। হঠাৎ করে একটি পাগল কিভাবে যেন পাইলট এর কেবিনে ঢুঁকে পড়লো। পাগলটি পাইলটকে বলল, পাগলঃ ভাই তুমি কিভাবে প্লেন চালাও আমারে একডু শিখায় দাও। আমি কালকেই একডা প্লেন কিন্না নিজে চালায়া লং ড্রাইভে যামু। পাইলটঃ আচ্ছা ঠিক আছে, কিন্তু একটা শর্ত আছে। পাগলঃ কি শর্ত? পাইলটঃ আপনি যদি আপনার বন্ধুদের শান্ত করে এই প্লেনে হওয়া শব্দ-দূষণ বন্ধ করতে পারেন। আমার প্লেন চালাতে অনেক সমস্যা হচ্ছে। পাগলঃ আচ্ছা ঠিক আছে। [১০ মিনিট পরে প্লেন একদম শান্ত!!] পাগল এসে পাইলটকে বলল, পাগলঃ হ্যা ভাই, এখন শিখান। পাইলটঃ Wow!! খুবই চমৎকার :) আপনি কিভাবে উনাদের শান্ত করলেন? ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ পাগলঃ আমি গিয়া প্লেন এর দরজা খুইল্লা সবাইরে কইলাম ” কেও এখানে শব্দ কইরো না, যাও সবাই বাহিরে গিয়া খেলোগা” :P

আমরা বাংলাদেশী মাদ্রিদিস্তা

গতরাতে আমরা ডর্টমুন্ডের কাছে বেশ ভালোভাবেই হেরেছি । নিজের জান-প্রাণের ক্লাবকে অমনভাবে হারতে দেখলে কারই বা ভালো লাগে ? ভালো আমাদেরও লাগেনি । কিন্তু মাদ্রিদের হারে যত না কষ্ট পেয়েছি, তার চেয়েও হাজারগুণ, হ্যাঁ হাজারগুণ বেশি কষ্ট পেয়েছি যখন দেখলাম মাদ্রিদ সাপোর্টাররাই মাদ্রিদ খেলোয়াড়দের দুষছেন এই হারের জন্য ! কি আশ্চর্য্য, তাই না ! এরাই কি সেই সাপোর্টার, যারা সেকেন্ড রাউন্ডের ম্যাচে ম্যান ইউকে বিদায়ের আনন্দে মাদ্রিদ বন্দনায় মেতেছিলেন ? এরাই কি সেই সাপোর্টার, যারা কোপা ডেল রেতে বার্সাকে ধরাশায়ী করার পর আনন্দ মেতেছিলেন ? যদি আপনারাই তারা হোন, তাহলে এখন মাদ্রিদ খেলোয়াড়দের কেনো দুষছেন ? এক ম্যাচে হেরে গিয়েছি বলে ? এক ম্যাচে আশানুরূপভাবে খেলতে না পারায় হিগুয়েন-বেনজেমা খারাপ খেলোয়াড় হয়ে গেলো ? ভাইয়েরা, এসব দেখলে সত্যিই খুব খারাপ লাগে । মনে রাখবেন, মাদ্রিদকে আজকের এই উঁচু অবস্থানে এনেছেন কিন্তু আমাদের খেলোয়াড়রাই । এই হারে আমাদের যেমন খারাপ লাগছে, খেলোয়াড়দের কিন্তু তার চেয়েও বেশি খারাপ লাগছে । এক ম্যাচ খারাপ যেতেই পারে, এতে খেলোয়াড়দের দোষারোপ করার কিছু নেই ।

১০ম শ্রেনীতে পড়ার সময়

আমি বাংলা ক্লাসে বসে সামনে বেঞ্চে বসে থাকা মেয়েটির দিকে স্থির দৃষ্টিতে তাকিয়ে ছিলাম । মেয়েটির নাম ইরা । ইরা ছিল আমার বেস্ট ফ্রেন্ড । আমি ওর দিকে অনেকক্ষন তাকিয়ে থাকলাম , মুগ্ধ হয়ে দেখলাম ওর মসৃন চুলগুলো । আমি ভাবতে ভালবাসি ও শুধু আমাকে ভালবাসে । কিন্তু ইরা আমাকে ঐ দৃষ্টিতে দেখত না এবং আমি সেটা জানতাম । ক্লাসের পরে ..... ইরার ডাকে আমার ধ্যান ভঙ্গ হল এবং আমার কাছে ও একটি নোট চাইল। আমি ইরাকে নোটটি দিলাম । ইরা আমাকে বললঃ ধন্যবাদ । আমি ওকে বলতে চাইলাম , আমি ওকে জানাতে চাইলাম যে , আমি শুধুই ওর বন্ধু হয়ে থাকতে চাই না । আমি ওকে ভালবাসি কিন্তু কোন এক জড়তা আমার মাঝে করছিল যার কারনে আমি বলতে পারলাম না । আমি জানিনা কেন ! ইন্টার ফার্স্ট ইয়ারে পড়ার সময় :- একদিন ফোন বেজে উঠল । সেটা ছিল ইরার ফোন। ও কাঁদছিল আর বিরবির করে কিছু বলছিল , ও বলছিল ওর ভালবাসা কিভাবে ওর মন ভেঙ্গেছে সেই গল্প ।। ইরা আমাকে ওর কাছে যেতে বলল কারন ও একা থাকতে