মন থেকে ভালবাসুন
- Get link
- X
- Other Apps
একদিন,
একটি ছেলে এবং একটি মেয়ে দুজন
দুজনার প্রেমে পড়ল।
কিন্তু ছেলেটি ছিল একটি দরিদ্র
পরিবার থেকে । মেয়েটির
বাবা মা ব্যাপারটা জানার পর
থেকে খুশি হলনা ।
সুতরাং ছেলেটি সিদ্ধান্ত নিল
মেয়েটির সাথে সাথে মেয়েটির
বাবা মায়েরও মন জয় করার। এক সময়,
মেয়েটির বাবা মা খেয়াল করল
যে ছেলেটি অনেক ভাল ছিল
এবং তারা এমন একটি ভাল ছেলের
হাতেই
তাদের মেয়েকে তুলে দিতে চেয়েছিল।
কিন্তু আরো একটি সমস্যা ছিল:
ছেলেটি ছিল একজন সৈন্ যদলভুক্ত
যোদ্ধা । এরই মধ্যে যুদ্ধ শুরু হল
এবং তাকে যুদ্ধেরজন্য
বাহিরেপাঠানো হল ।
ছেলেটি যে সপ্তাহে চলে গেল ,
সে মেয়েটির
সামনে হাটুগেঢ়ে বসল এবং অশ্রুসিক্ত
চোখে জিজ্ঞেস করল,
“তুমি কি আমাকে বিয়ে করবে?”
মেয়েটি তার অশ্রু মুছে দিল
এবং বিয়েতেরাজি হল। তাদের
আংটি বদল
হল । ছেলেটি এক বছর পর
ফিরে আসলে তাদের বিয়ে হবে এরকম
স্বিদ্ধান্তে তারা দুজ্নই রাজি হল ।
কিন্তু দুর্ভাগ্য যেন পিছু ছাড়ে না ।
ছেলেটি চলে যাওয়ার কিছুদিন পর
মেয়েটি একটি মারাত্মক বাস
দূর্ঘটনার স্বীকার হল । ও মাথায়
প্রচন্ড আঘাত পায় ।
যখন মেয়েটির জ্ঞান ফিরল তখন
সে তার বাবা মা তার বেডের
পাশে বসে কাদতে দেখল । এরই
মধ্যে সে জানতেপারল তার কিছু
একটা হয়েছে ।
পরবর্তীতে সে বুজতে পারল তার
ব্রেইনে সমস্যা হয়েছে । ব্রেনের
যে অংশটা মুখেমন্ডলের
পেশীগুলো নিয়ন্ত্রন করেতার
সে অংশটা নষ্টহয়ে গিয়েছিল । তার
সুন্দর মুখটি নষ্ট হয়ে গিয়েছিল ।
সে নিজেকে আয়নায় দেখে চিত্কার
করে কাঁদতে কাঁদতে বলল “গতকাল
আমি সুন্দর ছিলাম। আজ ,
আমি একটি আস্বাভাবিক বা অদ্ভূত
জীব।” তার শরীরও
অনেকগুলো বিশ্রী ক্ষত দ্বারা আবৃত
ছিল ।
সেখানেই এবং তারপর
থেকে সে ছেলেটিকে তার
দেয়া কথা ভাঙ্গার
সিদ্ধান্ত নিল ।সে জানত
ছেলেটি তাকে আর চাইবে না ।
তাইমেয়েটি তাকে ভোলার চেষ্টা করল
এবং সে কখনো ছেলেটিকে দেখতে চাচ্ছিল
না ।
একবছরে, ছেলেটি অনেক
চিঠি লিখেছে—কিন্তু মেয়েটি উত্তর
দিত
না ।সে মেয়েটিকে অনেকবার ফোন দিত
কিন্তু মেয়েটি ফোন ধরত না।
কিন্তু একবছর পর, মেয়েটির
মা একদিন তার রূমে আসল
এবং মেয়েটিকেবলল, “ছেলেটি যুদ্ধ
থেকে ফিরেছে।”
মেয়েটি চিত্কার করল, “না!
দয়া করে ওকেআমার সম্পর্কে জানিও
না।
ওকে বলনা যে আমি এখানে আছি!”
মেয়েটির মা বলল,
“ছেলেটি বিয়ে করছে”
এবং তাকে একটি বিয়ের
কার্ডপাঠিয়েছে ।
মেয়েটি কষ্টে ভেঙ্গে পরল । সে জানত
সে এখনো ছেলেটিকে ভালবাসে—কিন্তু
ছেলেটিকে তার ভুলে যেতে হবে ।
অনেক দুঃখ নিয়ে, মেয়েটি বিয়ের
কার্ডটিখুলল ।
এবং তারপর সে নিজের
নামটি কার্ডেদেখতে পেল!
সন্দেহপ্রবনভাবে সে জিজ্ঞেস করল,
“এটা কি?”
ঠিক এই সময় ছেলেটি মেয়েটির
ঘরে একটি ফুলের তোড়া নিয়ে প্রবেশ
করল। সে মেয়েটির
পাশে হাটুগেড়ে বসল
এবং জিজ্ঞেস করল ,
“তুমি কি আমাকে বিয়ে করবে?”
মেয়েটি হাত দিয়ে নিজের মুখ
চেপে ধরল এবং বলল,
“আমি দেখতে অসুন্দর!”
ছেলেটি বলতে শুরু করল, “তোমার
অনুমতি ছাড়াই, তোমার মা তোমার
ছবিগুলো আমাকে পাঠিয়েছিল। যখন
আমি তোমার ছবিগুলো দেখলাম,
আমি উপলব্ধি করলাম কিছুই
পরিবর্তন হয়নি। তুমি এখনো সেই
মেয়েটি যার প্রেমে আমি হাবুডুবু
খাচ্ছি । তুমি চিরকালের
সুন্দরী থাকবে কারন
আমি তোমাকে ভালবাসি!”
মড়ালঃ মুখ থেকে নয় মন
থেকে ভালবাসুন।
একটি ছেলে এবং একটি মেয়ে দুজন
দুজনার প্রেমে পড়ল।
কিন্তু ছেলেটি ছিল একটি দরিদ্র
পরিবার থেকে । মেয়েটির
বাবা মা ব্যাপারটা জানার পর
থেকে খুশি হলনা ।
সুতরাং ছেলেটি সিদ্ধান্ত নিল
মেয়েটির সাথে সাথে মেয়েটির
বাবা মায়েরও মন জয় করার। এক সময়,
মেয়েটির বাবা মা খেয়াল করল
যে ছেলেটি অনেক ভাল ছিল
এবং তারা এমন একটি ভাল ছেলের
হাতেই
তাদের মেয়েকে তুলে দিতে চেয়েছিল।
কিন্তু আরো একটি সমস্যা ছিল:
ছেলেটি ছিল একজন সৈন্ যদলভুক্ত
যোদ্ধা । এরই মধ্যে যুদ্ধ শুরু হল
এবং তাকে যুদ্ধেরজন্য
বাহিরেপাঠানো হল ।
ছেলেটি যে সপ্তাহে চলে গেল ,
সে মেয়েটির
সামনে হাটুগেঢ়ে বসল এবং অশ্রুসিক্ত
চোখে জিজ্ঞেস করল,
“তুমি কি আমাকে বিয়ে করবে?”
মেয়েটি তার অশ্রু মুছে দিল
এবং বিয়েতেরাজি হল। তাদের
আংটি বদল
হল । ছেলেটি এক বছর পর
ফিরে আসলে তাদের বিয়ে হবে এরকম
স্বিদ্ধান্তে তারা দুজ্নই রাজি হল ।
কিন্তু দুর্ভাগ্য যেন পিছু ছাড়ে না ।
ছেলেটি চলে যাওয়ার কিছুদিন পর
মেয়েটি একটি মারাত্মক বাস
দূর্ঘটনার স্বীকার হল । ও মাথায়
প্রচন্ড আঘাত পায় ।
যখন মেয়েটির জ্ঞান ফিরল তখন
সে তার বাবা মা তার বেডের
পাশে বসে কাদতে দেখল । এরই
মধ্যে সে জানতেপারল তার কিছু
একটা হয়েছে ।
পরবর্তীতে সে বুজতে পারল তার
ব্রেইনে সমস্যা হয়েছে । ব্রেনের
যে অংশটা মুখেমন্ডলের
পেশীগুলো নিয়ন্ত্রন করেতার
সে অংশটা নষ্টহয়ে গিয়েছিল । তার
সুন্দর মুখটি নষ্ট হয়ে গিয়েছিল ।
সে নিজেকে আয়নায় দেখে চিত্কার
করে কাঁদতে কাঁদতে বলল “গতকাল
আমি সুন্দর ছিলাম। আজ ,
আমি একটি আস্বাভাবিক বা অদ্ভূত
জীব।” তার শরীরও
অনেকগুলো বিশ্রী ক্ষত দ্বারা আবৃত
ছিল ।
সেখানেই এবং তারপর
থেকে সে ছেলেটিকে তার
দেয়া কথা ভাঙ্গার
সিদ্ধান্ত নিল ।সে জানত
ছেলেটি তাকে আর চাইবে না ।
তাইমেয়েটি তাকে ভোলার চেষ্টা করল
এবং সে কখনো ছেলেটিকে দেখতে চাচ্ছিল
না ।
একবছরে, ছেলেটি অনেক
চিঠি লিখেছে—কিন্তু মেয়েটি উত্তর
দিত
না ।সে মেয়েটিকে অনেকবার ফোন দিত
কিন্তু মেয়েটি ফোন ধরত না।
কিন্তু একবছর পর, মেয়েটির
মা একদিন তার রূমে আসল
এবং মেয়েটিকেবলল, “ছেলেটি যুদ্ধ
থেকে ফিরেছে।”
মেয়েটি চিত্কার করল, “না!
দয়া করে ওকেআমার সম্পর্কে জানিও
না।
ওকে বলনা যে আমি এখানে আছি!”
মেয়েটির মা বলল,
“ছেলেটি বিয়ে করছে”
এবং তাকে একটি বিয়ের
কার্ডপাঠিয়েছে ।
মেয়েটি কষ্টে ভেঙ্গে পরল । সে জানত
সে এখনো ছেলেটিকে ভালবাসে—কিন্তু
ছেলেটিকে তার ভুলে যেতে হবে ।
অনেক দুঃখ নিয়ে, মেয়েটি বিয়ের
কার্ডটিখুলল ।
এবং তারপর সে নিজের
নামটি কার্ডেদেখতে পেল!
সন্দেহপ্রবনভাবে সে জিজ্ঞেস করল,
“এটা কি?”
ঠিক এই সময় ছেলেটি মেয়েটির
ঘরে একটি ফুলের তোড়া নিয়ে প্রবেশ
করল। সে মেয়েটির
পাশে হাটুগেড়ে বসল
এবং জিজ্ঞেস করল ,
“তুমি কি আমাকে বিয়ে করবে?”
মেয়েটি হাত দিয়ে নিজের মুখ
চেপে ধরল এবং বলল,
“আমি দেখতে অসুন্দর!”
ছেলেটি বলতে শুরু করল, “তোমার
অনুমতি ছাড়াই, তোমার মা তোমার
ছবিগুলো আমাকে পাঠিয়েছিল। যখন
আমি তোমার ছবিগুলো দেখলাম,
আমি উপলব্ধি করলাম কিছুই
পরিবর্তন হয়নি। তুমি এখনো সেই
মেয়েটি যার প্রেমে আমি হাবুডুবু
খাচ্ছি । তুমি চিরকালের
সুন্দরী থাকবে কারন
আমি তোমাকে ভালবাসি!”
মড়ালঃ মুখ থেকে নয় মন
থেকে ভালবাসুন।
- Get link
- X
- Other Apps
Comments
Post a Comment